নবম-দশম শ্রেণীর হিসাববিজ্ঞানঃ এসএসসি নৈর্ব্যত্তিক পরীক্ষা প্রস্তুতিঃ দশম অধ্যায় আর্থিক বিবরণী

সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে নবম-দশম শ্রেণীর হিসাববিজ্ঞানঃ এসএসসি নৈর্ব্যত্তিক পরীক্ষা প্রস্তুতিঃ দশম অধ্যায় আর্থিক বিবরণী এর বহুনির্বাচনী বা নৈর্ব্যত্তিক সাজেশন লিখতে যাচ্ছি। আশা করি নবম-দশম শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য উপকারী হবে।

আর হ্যাঁ, ইউনিভার্সিটি এডমিসন পরীক্ষায় হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে প্রস্তুতিতেও এই পোস্ট টি হেল্পফুল হবে। বই পড়তে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন Bangla Books PDF থেকে।

নবম-দশম শ্রেণীর হিসাববিজ্ঞানঃ এসএসসি নৈর্ব্যত্তিক পরীক্ষা প্রস্তুতিঃ অধ্যায়  দশম

আর্থিক বিবরণী

 

  • ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থা জানা যায়- আর্থিক বিবরণী থেকে।
  • প্রতিষ্ঠানের আর্থিক ফলাফল ও আর্থিক অবস্থা জানার কাঠামোবদ্ধ সুশৃঙ্খল ধারাবাহিক প্রক্রিয়াকে বলে- আর্থিক বিবরণী।
  • আর্থিক বিবরণীর ধাপ হলো- বিশদ আয় বিবরণী, মালিকানাস্বত্ব বিবরণী, আর্থিক অবস্থার বিবরণী, নগদ প্রবাহ বিবরণী ও আর্থিক অবস্থার বিবরণীতে ব্যবহৃত প্রয়োজনীয় নোট ও গুরুত্বপূর্ণ হিসাবের নীতিমালা।
  • বিশদ আয় বিবরণীর ইংরেজি রূপ- Statement of Comprehensive Income.
  • আর্থিক অবস্থার বিবরণীর পূর্বে নাম ছিল- উদ্বৃত্তপত্র।
  • আয় বিবরণীর বর্তমান নাম- বিশদ আয় বিবরণী।
  • আর্থিক অবস্থা বিবরণীর ইংরেজি রূপ- Statement of Financial Position.
  • বিশদ আয় বিবরণীতে বিশ্লেষিত হয়- সকল আয় ও সকল ব্যয়।
  • কোন নির্দিষ্ট সময়ে যে পণ্যদ্রব্য বিক্রয় হয় তার জন্য ব্যয়িত খরচের যোগফলকে বলা হয়- বিক্রীত পণ্যের মূল্য।
  • আর্থিক বিবরণীতে দেখানো হয়- বিক্রীত পণ্যের মূল্য।
  • আর্থিক বিবরণীতে দেখানো হয়- L.E.(সম্পদ, দায়, মালিকানাস্বত্ব)
  • স্থায়ী সম্পত্তি- ২ প্রকার।
  • স্বল্পকাল স্থায়ী এবং দ্রুত নগদ অর্থে রূপান্তরযোগ্য সম্পত্তিকে বলা হয়- চলতি সম্পত্তি।
  • রেওয়ামিল বহির্ভূত বিভিন্ন তথ্য আর্থিক বিবরণীতে অন্তর্ভুক্ত করার প্রক্রিয়াকে বলা হয়- সমন্বয় সাধন।
  • ব্যবসায়ের আর্থিক অবস্থা জানা যায়- বিশদ আয় বিবরণী ও আর্থিক অবস্থার বিবরণীর মাধ্যমে।
  • একাধিক বছরের আর্থিক অবস্থার তুলনামূলক মূল্যায়ন সম্ভব- অনুপাত বিশ্লেষণের মাধ্যমে।
  • তারল্য অনুপাত নির্ণয়ে অগ্রিম ব্যয় বাদ দিতে হয়, কারণ- এটি আদায়যোগ্য নয় বলে।
  • চলতি অনুপাতের আদর্শমান- ২:১
  • তারল্য অনুপাতের আদর্শমান- ১:১
  • অস্পর্শনীয় ও অদর্শনীয়/ অদৃশ্যমান সম্পত্তিঃ সুনাম, ট্রেডমার্ক, প্যাটেন্ট, কপিরাইট ইত্যাদি।
  • স্পর্শনীয় সম্পত্তিঃ ভুমি, দালানকোঠা, আসবাবপত্র, যন্ত্রপাতি ইত্যাদি।
  • স্থায়ী সম্পত্তিঃ ভুমি, দালানকোঠা, আসবাবপত্র, যন্ত্রপাতি, ইজারা সম্পত্তি ইত্যাদি।
  • চলতি সম্পত্তিঃ হাতে নগদ, ব্যাংক জমা, বকেয়া আয়, অগ্রিম ব্যয়, প্রাপ্য বিল, দেনাদার, সমাপনী মজুদ পণ্য ইত্যাদি।
  • স্থায়ী বা দীর্ঘমেয়াদী দায়ঃ ঋণ, ঋণপত্র, বন্ধকী ঋণ।
  • চলতি বা স্বল্পমেয়াদী দায়ঃ পাওনাদার, প্রদেয় বিল, ব্যাংক জমাতিরিক্ত, পেনশন তহবিল, বীমা তহবিল ইত্যাদি।
  • আর্থিক বিবরণী প্রণয়নের সময় ৮ টি নীতির প্রতি দৃষ্টি রাখা হয়।
  • হিসাববিজ্ঞানের নীতিগুলো হলোঃ ব্যবসায়ীক সত্তা নীতি, চলমান প্রতিষ্ঠান ধারণা, হিসাবকাল ধারণা, বকেয়া ধারণা, রক্ষণশীলতার নীতি, ক্রয়মূল্য নীতি, সামঞ্জস্যতা নীতি ও বস্তুনিষ্ঠতা ধারণা।
  • হিসাব বিজ্ঞানের নীতিগুলোকে বলে- GAAP
  • GAAP এর বিস্তারিত রূপ- Generally Accepted Accounting Principles(সর্বজন স্বীকৃত হিসাববিজ্ঞান নীতিমালা)।





About সালাউদ্দিন ব্যাপারী 28 Articles
সালাউদ্দিন ব্যাপারী পেশায় একজন এডুক্যাশনাল ব্লগার এবং শিক্ষক। তিনি হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে বিবিএ এবং এমবিএ সম্পন্ন করেছেন। লিখতে ভালোবাসেন। শিক্ষামূলক বিষয় ভালোমানের লেখা দিয়ে ফুটিয়ে তোলাই তার শখ এবং লক্ষ্য।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*