প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় প্রিপারেশনের শেষ বলে কিছু নেই। পুরোপুরি সেটিসফাইড হয়ে পরীক্ষা হলে যায়, এমন লোক একজনও নেই। এই যে সেটিসফাইড না হওয়া, এটাই আপনাকে পথে রাখবে। তাই কনফিডেন্ট হোন – বাংলাদেশের ১০০, ২০০, ৫০০ বা ১০০০ জনের মধ্যে আপনি আছেনই। আর প্রিলিতেতো আরও অনেক কোয়ালিফাই করবে। তো না হবার আসলেই কিছু নেই। আপনি চাইলেই সময় কথা বলবে।
এই লেখায় বিষয়ভিত্তিক আলোচনার নেই। জেনারেল কয়েকটা বেদবাক্য বা ফরজ বলছিঃ
>>> অনেক পড়া। তাই সিলেবাস আর আগের প্রশ্নের বাইরে এলোমেলো জিনিসে একেবারেই সময় দেবেন না।
>>> আগের পরীক্ষায় যেটা এসেছে, শুধু সেটা মুখস্ত করা নয় – একই রকম জিনিস আর একটা আসলে পারতে হবে – সেভাবে প্রিপারেশান নিন।
>>> অনেকটা প্রিপারেশানের নেয়া হলে একটা ২০০ নম্বরের মডেল টেস্টের গাইড কিনে ফেলুন। যতো বেশি সম্ভব মডেল টেস্ট নিজে নিজে সময় ধরে দিন।
>>> পরীক্ষায় ভুল উত্তর করবেন না, মাইনাস নম্বরের কথা ভালভাবে মাথায় রাখুন।
>>> চাকরির পরীক্ষার সবচেয়ে ভাইটাল হলো ম্যাথ, মানসিক দক্ষতা আর ইংরেজি। ম্যাথের আনসারে কোন এমবিগুইটি থাকে না। পরীক্ষার হলের পরিবেশে শতভাগ নিশ্চিত হয়ে এনসার করা যায়। নেগেটিভ মার্কের ভয় থাকে না। তাই একেবারে বাচ্চাদের মত ম্যাথ করুন।
>>> ভোকাবিউলারি, গ্রামার শিখুন। কোন কোচিংয়েই ধরে ধরে ম্যাথ করাবে না, গ্রামার শিখাবে না, ভোকাবিউলারি মুখস্ত করাবে না। এটা নিজেকেই করতে হবে। কিভাবে করবেন, না পারলে কার সাহায্য নিবেন সেটা খুঁজে করুন।
Leave a Reply