◈ কীরে! কেমন লাগছে? কাইছার প্রশ্ন করল শুভকে।হুম..! আল্লাহর রহমতে খুবই ভাল।উত্তর করল শুভ।খুবই ইচ্ছে করছে পাখির মত আকাশে উড়ে বেড়াতে।একি!! শুভ যা ভেবেছে তা-ই হয়ে গেছে। অদ্ভুত ঘটনাত !
◈ সে আকাশে উড়ছে! স্বাধীন পাখির মত।মনে মনে তা ভাবছে কাইছার।
◈ তো কাইছারও এবার ইচ্ছার স্বপ্নে বিভোর হয়ে গেছে।………………
◈ আবার, আরেক অদ্ভুত ঘটণা ঘটল মুহূর্তেই।সে দেখল কত রকমারি খাবার-ই না তার সামনে অপরুপ সৌন্দর্যে সাজানো। কারন, সে ইচ্ছার সাগরে ডুবে নানান রকমের, নানা ধরনের খবারের কথা ভাবছিল। কেননা তার খুবই খিদে পেয়েছিলো।
◈ যতক্ষন না তাদের ইচ্ছে করছিলো ততক্ষণ পযন্ত তারা তাদের ইচ্ছে সাবার করে গেল।তাদের ইচ্ছে শেষ হওয়ার পর তারা পুনঃরায় মিলিত হল। তারা একে অপরকে তাদের ঘটে যাওয়া ঘটনা গুলো সম্পর্কে বলল।
◈ তারা এমন আনন্দে আনন্দিত হল যেন, আগে কখনোও কেউই তাদের এরূপ আনন্দ দিতে পারেনি।
◈ আর এভাবেই অর্থাৎ তাদের যখন যাই ইচ্ছে হয় মুহূর্তেই তাই ঘটে যাওয়ার মধ্য দিয়ে জীবন অতিবাহিত হতে লাগল।
◈ শুধু তারাই কেন, সেই শান্তিময় জায়গায় যারা স্থান পেয়েছে, তাদের সবারই অবস্থা একই রকম।
◈ সেই জায়গা অনন্ত শান্তির জায়গা।আর সেই জায়গার মানুষও অনন্ত সেই শান্তির স্থানে অনন্ত কাল থাকবে অতি সুখে।
o আর সেই জায়গার নাম হল বেহেশত……
Leave a Reply