ইউরোপিয়ান ইউনিয়নভুক্ত সাইপ্রাস পৃথিবীর অন্যতম সমৃদ্ধিশালী দেশ হিসেবে পরিচিত। শুধু অর্থনৈতিকভাবেই নয়, শিক্ষা-সংস্কৃতি প্রভৃতি ক্ষেত্রে দেশটি অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীরাই শুধু নয়, বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্র হিসেবে এখন সাইপ্রাসকে বিবেচনায় রাখছে।
বেশকিছু কারণে শিক্ষার্থীরা পছন্দের তালিকায় সাইপ্রাসকে বিবেচনায় রাখতে পারে, এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য দিকগুলো হলো উচ্চশিক্ষার গুণগত মান। আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ব্যাচেলর এবং মাস্টার্স ডিগ্রি প্রোগ্রামস, ইংরেজি ভাষার প্রচলন, সাধ্যের মধ্যে মানসম্পন্ন জীবনধারণ, নিরাপদ ও ঝুঁকিমুক্ত জীবন। ক্রেডিট ট্রান্সফারের সুযোগ ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে, বৃত্তি গ্রহণের সুযোগ থাকছে। এ ছাড়াও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য, শিক্ষার সঠিক পরিবেশ নিশ্চিতকরণের ক্ষেত্রেও সাইপ্রাস অনন্য। বিভিন্ন প্রোগ্রামে সাইপ্রাসে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে শিক্ষার্থীরা চাইলে সাইপ্রাস যেতে পারে।
কোর্সগুলো হচ্ছে ডিপ্লোমা ইন ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম, অফিস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি, এক্সিকিউটিভ সেক্রেটারিয়াল স্টাডিজ (২ বছর মেয়াদি)। এ ছাড়া থাকছে ৪ বছর মেয়াদি ব্যাচেলর প্রোগ্রামের আওতাভুক্ত বিবিএ, ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম, অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ফিন্যান্স, বিউটি থেরাপি।
প্রোগ্রামগুলোতে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীদের নূন্যতম কিছু যোগ্যতার অধিকারী হতে হবে। তা হলো আইইএলটিএস-এ ৫.০০ অথবা টোফেলে ৫.০০। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত একজন শিক্ষার্থীর জীবনকে সম্পূর্ণ বদলে দিতে পারে। সাইপ্রাস হতে পারে একজন শিক্ষার্থীর উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সেই স্বপ্নের দেশ।
-সংগৃহীত
Leave a Reply