ফ্রিল্যান্সিং-এর কাজ সমূহ কি কি জেনে রাখুন

ফ্রিল্যান্সিং এর সেরা কাজ সমূহ

এটা যদি ২০১১ বা ২০১২ সালের দিকে হতো, তাহলে আপনি হয়তো চিন্তা করতেন কিভাবে একটি সুন্দর অফিস পাওয়া যায়, যেখানে সকাল ৯ টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত আরামসে কাজ করা যায়। যাইহোক, কোভিড-১৯ এর কারণে আমাদের কর্মক্ষেত্র সম্পর্কে যে প্রথাগত ধারণা ছিলো, তার পরিবর্তন হয়েছে। আমরা এখন প্রথাগত অফিস থেকে বের হয়ে “ওয়ার্ক ফ্রম হোম” এর সাথে পরিচিত হয়েছি। যাকে সহজ ভাবে বলা যায়, ঘরে বসে আয় করা। আর এই ধরণের আয় করার সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হলো ফ্রিল্যান্সিং করা।  কম আয়ের দেশগুলো তাদের চাকরির পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে বর্তমানে বিশাল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হচ্ছে। এসব দেশের অনেক বড় একটা অংশ প্রথাগত অফিস সিস্টেম থেকে বের হয়ে এসে, ফ্রিল্যান্সিংয়ে যুক্ত হচ্ছে। ফ্রিল্যান্সিং এর সেরা কাজ সমূহ

আর তাই আজ আমরা জানবো, এমন ১০ টি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সম্পর্কে, যে কাজগুলো আপনাকে এনে দিতে পারে, আপনার প্রত্যাশিত উপার্জনের থেকেও বেশি অর্থ। 

ফ্রিল্যান্সিং এর সেরা কাজ সমূহ

আর্টিকেলে এই পর্যায়ে আমরা জানবো ফ্রিল্যান্সিং এর সেরা দশটি কাজ সম্পর্কে। যে কাজগুলো শেখার মাধ্যমে আপনি ঘরে বসেই ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে পারবেন।

১. ওয়েব ডিজাইনিং 

ওয়েব এফএক্স এর মতে কোনো কোম্পানীর ওয়েবসাইট খারাপভাবে ডিজাইন করা হলে বা এর ইউজার ইন্টারফেস খারাপ হলে, ওই কোম্পানীর ৯০ শতাংশ গ্রাহক অন্যান্য প্রতিযোগী ব্র‍্যান্ডগুলোর দিকে ধাবিত হয়ে যায়। একটি কোম্পানীর ব্র‍্যান্ড মার্কেটিংয়ে ওয়েবসাইট একটি গুরত্বপূর্ণ মাধ্যম। আর তাই বেশিরভাগ কোম্পানীগুলো তাদের ওয়েবসাইট আকর্ষণীয় রাখতে বিলিয়নি বিলিয়ন অর্থ বিনিয়োগ করছে। 

গবেষণা বলে, একটা ওয়েবসাইটে ওয়েব ডিজাইনিংয়ে প্রতি ১ ডলার বিনিয়োগ করলে, তার ফলস্বরূপ ওই ওয়েব ডিজাইনটি গড়ে ১০০ ডলার পর্যন্ত বিক্রি নিশ্চিত করে। আর তাই ওয়েব ডিজাইনিংয়ে বিনিয়োগ অনেক বেশি পরিমাণ বাড়ছে, কারণ এটি সরাসরি বিক্রির সাথে সম্পর্কিত। বর্তমানে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটের জন্যে মানসম্মত ওয়েব ডেভেলপারদের নিয়োগ করাকে তাদের প্রধান একটি লক্ষ্য করে তোলে। 

একজন ওয়েব ডেভেলপারের গড় বার্ষিক আয় প্রায় ৮০ হাজার ডলার পর্যন্ত হয়ে থাকে। যেখানে প্রতি ঘন্টায় গড় আয় হতে পারে ৮০ ডলার পর্যন্ত। 

২. ব্লক চেইন প্রযুক্তি এবং ক্রিপ্টো কারেন্সি

ব্লক চেইন হলো বিট কয়েন লেনদেনের তথ্য পরিচালনা ও সংরক্ষণের জন্যে ব্যবহার করা একটি কম্পিউটার প্রযুক্তি। এটি অন্যান্য অনেক কোডিং ভাষার বিপরীতে প্রতিটি এন্ট্রিকে আরো বেশি নিরাপদ করে তোলে। যেহেতু ব্লক চেইন প্রযুক্তিতে প্রতিটি অনলাইন লেনদেন সম্পূর্ণরূপে দৃশ্যমান, তাই কোনো ভাবে এটিকে জালিয়াতি করা সম্ভব নয়। 

বর্তমান সময়ে ব্লক চেইন নিজেকে সবচেয়ে জনপ্রিয় ডাটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে। লেনদেনের অতিরিক্ত নিরাপত্তা প্রদানের কারণে বিভিন্ন কোম্পানীগুলো ব্লক চেইনে ২০২৩ সালের মধ্যে প্রায় ১৬ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে বলে আশা করা হচ্ছে। তাই ফ্রিল্যান্সারদের জন্যে এই কাজটি খুবই সম্ভাবনাময়। যেহেতু ব্লক চেইন প্রযুক্তিটি তূলনামূলকভাবে নতুন, তাই এখানে অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সার এর সংখ্যা অনেক কম। যার ফলে, বাজারে এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। সময়ের সাথে সাথে বিট কয়েনের জনপ্রিয়তা বাড়ার কারণে, এই সেক্টরটিতে একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার খুবই ভালো করতে পারেন।

একজন ব্লক চেইন ডেভেলপারের গড় বার্ষিক আয় হতে পারে ১ লক্ষ ৩০ হাজার ডলার পর্যন্ত। আর ঘন্টাপ্রতি হতে পারে প্রায় ১৫০ ডলার করে।

৩. সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এস.ই.ও

বর্তমান সময়ে সেরা ফ্রিল্যান্স কাজগুলোর মধ্যে একটা হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। এটি এখনকার সময়ে সবচেয়ে সফল মার্কেটিং কৌশলগুলোর মধ্যে একটা। এসইও প্রফেশনালরা একটি ওয়েবসাইট বিশ্লেষণ করে এবং এর অর্গানিক ট্রাফিক বাড়ায়, যাতে করে কাঙ্ক্ষিত ওয়েবসাইট বা নির্দিষ্ট আর্টিকেলটি সার্চ ইঞ্জিনে সবার উপরের সারিতে র‍্যাংক করে।

এসইও ফ্রিল্যান্স এক্সাপার্টদের তুখোড় বিশ্লেষণাত্মক ক্ষমতা থাকতে হবে। গুগলের বিভিন্ন টুলস, যেমন, গুগল এনালাইটিক্স, গুগল সার্চ কনসোল ইত্যাদির পাশাপাশি কি-ওয়ার্ড রিসার্চ, লিংক বিল্ডিং, এবং কোডিং সম্পর্কেও তাদের ভালো জ্ঞান রাখতে হবে। 

এসইও প্রফেশনালদের গড় বার্ষিক আয় হতে পারে ৫৫ হাজার ডলার পর্যন্ত। আর ঘন্টাপ্রতি হতে পারে ২৫ থেকে ১০০ ডলার পর্যন্ত।

৪. গ্রাফিক ডিজাইনিং

২০২২ সালের সবচেয়ে গুরত্বপূর্ণ ফ্রিল্যান্সিং দক্ষতা এবং কাজের মধ্যে একটি হলো গ্রাফিক ডিজাইনিং। গ্রাফিক ডিজাইনার রা একটা ব্র‍্যান্ডকে ভিজ্যুয়ালি উপস্থাপন করে। বর্তমানে যেহেতু সবগুলো ব্যবসা প্রতষ্ঠান অনলাইনে নিজেদের প্রচারণা করে, সেহেতু তাদের ব্র‍্যান্ড প্রমোশনের জন্যে ছবির প্রয়োজন হয়৷ এজন্যে তারা এই কাজে দক্ষ যারা, তাদের সন্ধান করে।  গ্রাফিক ডিজাইনিং বিভিন্ন সফটওয়ারের মাধ্যমে করা যায়। তবে জনপ্রিয় দুটি সফটওয়ার হলো ফটোশপ এবং ইলাস্ট্রেটর। এছাড়াও মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমেও গ্রাফিক ডিজাইনিং করা যায়। 

একজন গ্রাফিক ডিজাইনার গড়ে প্রতি বছর ৫৫ হাজার ডলার পর্যন্ত উপার্জন করতে পারে। যেখানে প্রতি ঘন্টায় সে আয় করতে পারে প্রায় ৩০ ডলার।

৫. ভিডিও এডিটিং

বর্তমানে লক্ষ লক্ষ কন্টেন্ট ক্রিয়েটর, ব্লগার, সোশ্যাল ইনফ্লুয়েঞ্চার, ইউটিউবার, এবং স্বাধীন ভিডিও নির্মাতা, প্রত্যেকেই ফ্রিল্যান্স ভিডিও এডিটর খোঁজেন, তাদের ভিডিও এডিট করে দেওয়ার জন্যে। পাশাপাশি বিভিন্ন কোর্স, চলচ্চিত্রের প্রসার ইত্যাদি বিভিন্ন কাজে প্রয়োজন হয় ভিডিও এডিটরের। ভিডিও এডিটর শব্দটা খুব পরিচিত মনে হলেও, বাস্তবিকপক্ষে, দক্ষ ভিডিও এডিটর খুব কমই আছে। যার কারণে, ডিমান্ড বেশি থাকলেও সাপ্লাই পর্যাপ্ত নেই এই সেক্টরটিতে। ভিডিও এডিটিং সেক্টরটি সবে মাথা নাড়া দিয়ে উঠলো, ভবিষ্যতে এই সেক্টরটির সম্ভাবনা আরো কয়েকগুণ বেড়ে যাবে।

একজন ফ্রিল্যান্স ভিডিও এডিটর গড়ে প্রতি বছর ৭০ হাজার ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারেন। যেখানে প্রতি ঘন্টায় আয় করা সম্ভব ২৫ ডলার করে। 

৬. ফটোগ্রাফি এবং ভিডিওগ্রাফি

মার্কেটিং থেকে শুরু করে ব্যবসায়িক ঘোষণা, কর্মচারী অনবোর্ডিং এবং ঠিকাদার প্রশিক্ষণ পর্যন্ত প্রায় সব কিছুর জন্যই কোম্পানীগুলোর প্রয়োজন হয় ভিজ্যুয়াল এবং ভিডিও প্রমোশনের। ভিডিও প্রযোজকরা অনেক সময় ভিডিও তৈরির ক্ষেত্রে সৃজনশীল দিক নির্দেশনা, বাজেটিং, স্ক্রিপ্ট, রাইটিং, লজিস্টিক, টিম ম্যানেজমেন্ট এবং যোগাযোগের দক্ষতা ব্যবহার করে থাকেন। আবার অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে ছবি তুলেও প্যাসিভ ইনকামের সুযোগ রয়েছে। 

ফটোগ্রাফি এবং ভিডিওগ্রাফিতে গড় বার্ষিক আয় প্রায় ৪৬ হাজার ডলার পর্যন্ত হতে পারে। প্রতি ঘন্টায় গড় আয় হতে পারে ৩৫ ডলার থেকে ৮৫ ডলার পর্যন্ত।

৭. ফরেক্স ট্রেডিং

ফরেক্স হলো বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময়ের একটি একটি মাধ্যম। এটি এমন একটি বাজার, যেখানে বিভিন্ন দেশের মুদ্রা লেনদেন করা হয়। বিনিয়োগকারীরা অন্যান্য বাজারে যেমন ব্যবসা করে, তেমনি ফরেক্স মার্কেটেও তাদের বিনিয়োগ হয় ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে। এই মার্কেটে সঠিক কৌশল খাটিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা ক্রয় বিক্রয় এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। মানে, আপনি যেকোনো একটি দেশের মুদ্রার বিপরীতে অন্য একটি দেশের মুদ্রা কিনে আয় করতে পারবেন৷ তবে যেহেতু বিশ্ব অর্থনীতিতে মুদ্রার দাম উঠানামা করে, সেক্ষেত্রে আপনার ক্র‍য়কৃত মুদ্রাটির দাম যদি ঊর্ধ্বগতি তে না থাকে তাহলে আপনি ক্ষতির মুখেও পড়তে পারেন। আর তাই ফরেক্স মার্কেটে লাভ করার জন্যে, প্রয়োজন এই মার্কেট সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান।

ফরেক্স ট্রেডিং মার্কেট হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফিন্যান্সিয়াল মার্কেটগুলোর মধ্যে একটা।  এর দৈনিক লেনদেন এত বেশি পরিমানে হয় যে, এটা নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের চেয়েও কয়েকগুণ বেশি পরিমাণ। ফরেক্স ট্রেডের দৈনিক টার্ন ওভারের পরিমাণ প্রায় ৫ ট্রিলিয়ন ইউ.এস. ডলারেরও বেশি৷ তাই বুঝতে হবে, সত্যিকার মার্কেট এনালাইসিস ছাড়া এই মার্কেটে টিকে থাকা কতটা কঠিন। 

বাংলাদেশে বসেই ফরেক্স ট্রেডিং করা সম্ভব। তবে সেক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ রয়েছে। তাই ফরেক্স ট্রেডিং করার আগে অবশ্যই এই বিধিনিষেধ গুলো সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। তাছাড়া ভার্চুয়াল ট্রেডিং ছাড়াও প্রথাগত ট্রেডিংয়ের সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ বা ডিএসইতে প্রতিদিন অসংখ্য শেয়ার কেনা বেচা হয়। দক্ষ কোনো ব্যক্তি চাইলে সেখানেও ট্রেড করতে পারেন। ট্রেডিংয়ে আয়ের কোনো সীমানা নেই। এখানে ব্যক্তির দক্ষতার উপর নির্ভর করে সে কত টাকা আয় করবে। আপনি ও চাইলেই ইন্টারনেট থেকে জেনে নিতে পারবেন যে ঠিক কিভাবে বাংলাদেশে বাইনারি অপশন ট্রেড করবেন

৮. একাউন্টিং এবং হিসাবরক্ষক

ফ্রিল্যান্স হিসাব রক্ষক ব্যক্তি পেশাদার গ্রাহকদের পাশাপাশি বিভিন্ন কোম্পানীকে আর্থিক হিসেব লেনদেনে স্বচ্ছতা প্রদান করে। ফ্রিল্যান্স হিসাব রক্ষকরা, ক্লায়েন্টের ব্যয়, আয়ের বিবৃতি, সম্পদ ব্যবস্থাপনা, ট্যাক্স প্রজেকশন, জালিয়াতি তদন্ত ইত্যাদির মতো আর্থিক পরিষেবা প্রদান করে থাকে৷

বুক কিপাররা হলো আর্থিক বিশেষজ্ঞ, যারা তাদের ক্লায়েন্টদের ট্র‍্যাকে রাখার জন্যে আর্থিক লেনদেনের নিয়মিত রেকর্ড সংরক্ষণ করে রাখে। পেমেন্টের রসিদ, চালান, ব্যালেন্সিং লেজার, বেতন পরিচালনা ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি বিভিন্ন কাজের পরিষেবা প্রদান করে থাকে তারা।

একান্টিং এবং হিসাব রক্ষকদের গড় বার্ষিক আয় হতে পারে ৬৪ হাজার ডলার। এবং গড় ঘন্টাপ্রতি আয় হতে পারে ৩৫ ডলার।

৯. মেশিন লার্নিং

ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মগুলোতে মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা ব্যাপক, যারা ডাটা ব্যবহারের মাধ্যমে যেকোনো একটি সিস্টেম তৈরি করতে পারে। তারা ব্যবসায়ের নিয়মিত প্রক্রিয়াগুলোকে স্বয়ংক্রিয় করতে, অপারেটিং মডেলের পরিবর্তন এবং খরচ কমিয়ে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।

মেশিন লার্নিং সম্পর্কে গভীর বোঝার জন্যে জাভা, পাইথন, সি++, গণিত, এলগরিদম, পরিসংখ্যান, এবং ডাটা মাইনিংয়ের মতো ভাষাগুলো শেখা প্রয়োজন।

একজন মেশিন লার্নিং ডেভেলপারের গড় বার্ষিক আয় হতে পারে ১ লক্ষ ৩৫ হাজার ডলার পর্যন্ত। প্রতি ঘন্টায় যারা আয় করতে পারেন প্রায় ১৩০ ডলারের মতো।

১০. এন্ড্রয়েড অথবা আইওএস ডেভেলপমেন্ট

বর্তমানে মোবাইল এপ্লিকেশনের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য সফটওয়্যার কোম্পানী তাদের নিজস্ব পরিষেবা প্রদান করতে চায়। তার একটি বড় কারণ হলো, একজন মানুষ প্রতিদিন প্রায় ৫-৬ ঘন্টা মোবাইলে ব্যয় করেন। আর একারণেই এন্ড্রয়েড এবং আইওএস ডেভেলপার দের চাহিদা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে ফ্রিল্যান্স প্লাটফর্মগুলোতে। 

একজন এন্ড্রয়েড অথবা আইওএস ডেভেলপার গড় বার্ষিক আয় করতে পারেন ১ লাখ ১০ হাজার ডলার। এবং ঘন্টা প্রতি তার আয় হতে পারে ৮০ ডলার পর্যন্ত।

শেষ কথা

যদিও এই দক্ষতা গুলো অর্জন করা আপনার কাছে কঠিন মনে হতে পারে, কিন্তু আপনার শুরুটা হতে পারে এখুনি। অনলাইনে হাজারো প্লাটফর্মে এই দক্ষতাগুলো শেখার রিসোর্স রয়েছে। বিনামূল্যেই শিখে নিতে পারবেন অনেক কিছুই। তবে তার জন্যে প্রয়োজন আগ্রহ এবং ধৈর্য। এ দুটো জিনিস থাকলে অবশ্যই একদিন আপনিও সফল হতে পারেন ফ্রিল্যান্সিংয়ে।





Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*