স্টুডেন্ট ভিসার তথ্য

জার্মানী

visaজার্মানীতে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য IELTS এর স্কোর লাগে মাত্র ৬। সাধারনত যে কোন বিষয়ের উপর Engineering পড়ার জন্য সহজেই জার্মানী যাওয়া যায়। এছাড়া Business Management এবং Humanities বিষয়ে পড়াশুনার জন্য জার্মানী যাওয়া যায়। এখানে প্রতি সেমিষ্টারে খরচ হয় সর্বনিম্ন শূন্য ইউরো থেকে সর্বোচ্চ ৫০০ইউরো পর্যন্ত । জার্মানীতে শিক্ষার্থীর ভর্তি ফরমের সাথে পাসপোর্ট, ছবি, সকল মার্কস শীট ও সার্টিফিকেট এবং জন্ম নিবন্ধন সনদ (ইংরেজীতে)  জমা দিতে হয়। জার্মানীর ভিসা পেতে ৪ থেকে ৬ সপ্তাহ সময় লাগে। এখানে পড়াশুনার ফাঁকে কাজ করার সুবিধা রয়েছে।  সপ্তাহে ২০ ঘন্টা (পার্ট-টাইম) এবং বছরে ৩ মাস (ফুল টাইম) কাজ করে প্রতি ঘন্টায় ৭-৮ ইউরো এবং মাসে প্রায় ৬৪০ ইউরো আয় করা যায়।

এক নজরে এই পোষ্টে কি কি থাকছে দেখে নিনঃ

চীন

কোন প্রকারের শেসনজট নেই, যথা সময়ে কোর্স শেষ করার নির্শ্চয়তা, International students দের জন্য সম্পূর্ন পৃথক Department, হোস্টেল, শিক্ষক, ক্লাস রুম।  চায়নাতে  যেসব কোর্সে Apply করা যায় তা হলো: All course in English Medium:- MBBS, BDS, MD, MS, PHD (in a Medical subjects) BBA, MBA, Engineering (Civil, Architecture, Computer, Telecommunication)। অনার্স কোর্সে যেতে হলে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে এসএসসি এবং এইচএসসি/ডিপ্লোমা পাশ এবং মাস্টার্স কোর্সে ভর্তি হতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতক পাশ হতে হয়। চীনে স্টুডেন্ট ভিসার আবেদনপত্রের সাতে সাধারনত পূর্বের পাশকৃত পরীক্ষার সনদের ফটোকপি, ট্রান্সক্রিপট, জন্মসনদ, পাসপোর্ট কপি এবং প্রয়োজনীয় সংখ্যক ছবি জমা দিতে হয়। এখানে পড়াশুনার পাশাপাশি কাজ করার সুযোগ কম।

কানাডা

কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসার জন্য IELTS এর স্কোর লাগে মাত্র ৬.৫। প্রয়োজনীয় IELTS/TOEFL score না থাকলে একাডেমীক কোর্স শুরু করার পূর্বে (English as a second language) অথবা EAP (English for Academic purposes) কোর্স করে নিতে হয় । পড়াশুনার পাশাপাশি সপ্তাহে ২০ ঘন্টা পার্টটাইম ও গ্রীষ্মকালীন ছুটির সময় full time Job-Gi সুযোগ রয়েছে। (Per hour 8 CAD $ ইনকাম করা যাবে।)। কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিংয়ে ৬ থেকে ৮ সপ্তাহ সময় লাগে। এসএসসি/এইচএসসি তে এ+, আইএলটিএস এ ৬.৫ এবং টোফেল পরীক্ষায় ৮০+ পেলে একজন শিক্ষার্থী কানাডায় স্কলারশীপের জন্য আবেদন করতে পারে।

যুক্তরাজ্য

কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসার জন্য IELTS এর স্কোর লাগে মাত্র ৫.৫। যুক্তরাজ্যে একজন শিক্ষার্থীর টিউশন ফি ৩,০০০ থেকে ৫,০০০ পাউন্ড, হোস্টেল ফি ৩২,০০০ টাকা, মেডিকেল টেষ্ট ৪,০০০ টাকা, বিমান ভাড়া ৬০,০০০ টাকা সর্বমোট ৪ থেকে সাড়ে ৫ লাখ টাকা লাগতে পারে। সর্বনিম্ন ২৮ দিনের ১০ লক্ষ টাকা থেকে ১২ লক্ষ টাকা ব্যাংক সলভেন্সী দেখাতে হয়। যুক্তরাজ্য স্টুডেন্ট ভিসার আবেদনফর্মের সাথে পাসপোর্টের প্রথম ৫ (পাচঁ) পাতার ফটোকপি, সকল পরীক্ষার সার্টিফিকেট এবং মার্কসিটের ফটোকপি, One year study in English Certificate এর ফটোকপি (যদি IELTS করা না থাকে), ৪ কপি রঙিন (35x45mm) ছবি এবং CV জমা দিতে হয়। এখানে পড়াশুনার পাশাপাশি চাকুরী করার যথেষ্ঠ সুযোগ রয়েছে। চাকুরী করে পড়াশুনা এবং থাকা-খাওয়ার খরচ চালানো যায়।





Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*