বিডিএস একটি ছয় বছর মেয়াদি কোর্স। পাঁচ বছর তাত্ত্বিক এবং ব্যবহারিক শিক্ষা। শেষের একবছর শিক্ষানবিশ চিকিৎসক হিসেবে কাজ করতে হয়। শুরুর পাঁচ বছর কে ৪ টি পর্যায়ে ভাগ করা হয়েছে।
১.৫ বছর পর প্রথম পেশাগত পরীক্ষা, এরপর ১ বছর পরপর ২য় ও ৩য় পেশাগত পরীক্ষা এবং শেষে ১.৫ বছর পর চূড়ান্ত পেশাগত পরীক্ষা।
এবার আসুন জেনে নিই, কি পড়ানো হয়।
প্রথম পেশাগত পরীক্ষায় ৪ টি সাবজেক্ট আছে।
১.জেনারেল এনাটমি: এর মাঝে হিস্টোলজি, অস্টোওলজি, এমব্রায়োলজিসহ সবকিছু অন্তর্ভূক্ত। উল্লেখ্য, বিডিএস কারিকুলামে জেনিটেলিয়া (প্রজনন অঙ্গ নেই)।
২.ডেন্টাল এনাটমি :এখানে বিশেষ করে, দাঁত, চোয়াল, জিহ্বা, নাক, ইত্যাদির এম্ব্রায়োলজি, এনাটমি ও ফিজিওলজি নিয়ে আলোচনা করা হয়।
৩.বায়োকেমিস্টি ও ফিলিওলজি :এখানে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের গঠন, কার্যাবলি নিয়ে আলোচনা করা হয়।
৪.সাইন্স অফ ডেন্টাল ম্যাটেরিয়াল : ডেন্টাল চেম্বারে ব্যবহৃত বিভিন্ন পদার্থের উপাদান, গঠন, কার্যপ্রণালি নিয়ে আলোচনা করা হয়।
২য় পেশাগত পরীক্ষা:
১.জেনারেল ও ডেন্টাল ফার্মাকোলজি : জেনারেল ফার্মাতে ৫/৬ টি টপিকস বাদে সবই পড়া লাগে। একই দিন, ডেন্টাল ফার্মাকোলজির পরীক্ষা হয়। এই সাবজেক্টে মূলত কোন রোগে কি ওষুধ, একই ওষুধের বিবিধ ব্যবহার, পাশ্বপ্রতিক্রিয়া, ক্ষতিকর প্রভাব আলোচনা করা হয়।
২.মাইক্রোবায়োলজি ও প্যাথোলজি: এমবিবিএসদেএ জন্য এই দুটি আলাদা সাবজেক্ট।
বাকি অংশ পড়তে পাশের লিংকে ক্লিক করুনঃ বিডিএস (ব্যাচেলর অফ ডেন্টাল সার্জারি) কোর্সের আদ্যোপান্ত – পর্ব ২
Leave a Reply