এম. এ. মালেকের একুশে পদক প্রাপ্তিতে চট্টগ্রাম জামেয়া কামিল মাদরাসার হতে প্রাণঢালা অভিনন্দন

শাহেন শাহে সিরিকোট হযরতুলহাজ্ব আল্লামা হাফেজ ক্বারী সৈয়্যদ আহমদ শাহ্ (রহ:)’র একনিষ্ঠ মুরিদান ও সিলসিলায়ে আলীয়া কাদেরিয়ার অন্যতম খেদমতগার, চট্টগ্রাম অঞ্চলের প্রথম মুসলিম ইঞ্জিনিয়ার আলহাজ্ব আবদুল খালেক ইঞ্জিনিয়ারের একমাত্র পুত্র স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সংবাদপত্র দৈনিক আজাদী সম্পাদক, সর্বজন শ্রদ্ধেয় দেশের প্রবীনতম সম্পাদক, এম এ মালেক সাহেব সাংবাদিকতায় জাতীয় পর্যায়ে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ‘একুশে পদক’ প্রাপ্তির জন্য মনোনিত হওয়ায় এশিয়াখ্যাত দ্বীনি শিক্ষা নিকেতন জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া কামিল মাদরাসার শিক্ষক-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের পক্ষ হতে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানানো হয়।

জামেয়ার অধ্যক্ষ মুফতি সৈয়্যদ মোহাম্মদ অছিয়র রহমান, উপাধ্যক্ষ মাওলানা ড. মুহাম্মদ লিয়াকত আলী, মুহাদ্দিস সোলাইমান আনসারী, ফকীহ কাজী মাওলানা আবদুল ওয়াজেদ, মুহাদ্দিস হাফেজ মাওলানা আশরাফুজ্জামান আল কাদেরী, মুফাচ্ছির কাজী মাওলানা মুহাম্মদ ছালেকুর রহমান আল কাদেরী ও ইসলামের ইতিহাস বিভাগরে প্রভাষক মাওলানা মুহাম্মদ ইলিয়াছ আলক্বাদেরী প্রমূখ অভিনন্দন বার্তায় তাঁর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন এবং তিনি যাতে ভবিষ্যতে দেশ-জাতি ও মাযহাব মিল্লাতের আরো বিশাল খেদমত আনজাম দিতে পারেন তার জন্য রাব্বুল আলামীনের দরবারে দোয়া মুনাজাত করেন আলহাজ্ব অধ্যক্ষ আল্লামা মুফতি সৈয়্যদ মোহাম্মদ অছিয়র রহমান আলকাদেরী।

উল্লেখ্য, প্রতিষ্ঠাতা আবদুল খালেক ইঞ্জিনিয়ারের সম্পাদনায় ১৯৬০ সালের ৫ সেপ্টেম্বর দৈনিক আজাদী প্রকাশের সময় হতে এম এ মালেক বিগত ৬২ বছর ধরে সাংবাদিকতা করে আসছেন। তিনি সংবাদপত্র, সাহিত্য, সংস্কৃতি, সমাজ ও গণমানুষের সেবা করে আসছেন আজীবন। চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে যারা স্বাধীনতার পূর্ব থেকে স্থায়ী সদস্য ছিলেন তাদের মধ্যে এম এ মালেক একমাত্র জীবিত সদস্য ও কিংবদন্তি।

চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব, চট্টগ্রাম ক্লাব, চট্টগ্রাম সিনিয়র্স ক্লাবের সভাপতি ও লায়ন গভর্নর হিসেবে তিনি মানুষের কল্যাণে আলোকোজ্জ্বল ভূমিকা রাখছেন। 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *