প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা এতথ্য জানিয়েছেন।প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আলমগীর বলেন, বিশেষজ্ঞ কমিটির সভায় প্রশ্ন প্রণয়ন ও বিররণের বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে।
দুটি বিজ্ঞপ্তির আওয়াতায় বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের অপেক্ষায় রয়েছে।
প্রাক-প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের জন্য গত ১০ ডিসেম্বর একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। তৃতীয় প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচির (পিইডিপি-৩) আওতায় এই বিজ্ঞপ্তির আলোকে অস্থায়ীভাবে প্রায় ১৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে।
এর আগে ১৫ সেপ্টেম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের আকেটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে ১০ হাজারের উপরে শিক্ষক নিয়োগ দেবে সরকার।
প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগের পর বুয়েটসহ আইটি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি ‘বিশেষজ্ঞ কমিট ‘ গঠন করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রশ্ন তৈরি ও বিতরণের জন্য কমিটি কয়েকটি সভাও করেছে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আলমগীর জানান, এক সপ্তাহের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের সভায় প্রশ্ন পদ্ধতির বিষয়টি চূড়ান্ত হবে।
Leave a Reply