“গাউসে পাকের নেক নজরে চোর অলি হয়ে যায়”

Advertisements

২৪ নভেম্বর ২০২২ ইং বৃহস্পতিবার বাদ মাগরিব হতে চট্টগ্রাম বায়েজিদ থানাধীন অক্সিজেন শীতলঝর্ণাস্থ মসজিদ-এ রহমানিয়া গাউসিয়ায় গাউসে পাক, পীরানে পীর দস্তগীর, মাহবুবে সোবহানী, কুতুবে রব্বানী, পীর মীর মহি উদ্দীন আব্দুল কাদের জিলানী (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু)’র স্মরণে ফাতেহায়ে ইয়াজাদাহুম উদযাপন ও মুফতি সাহেব হুজুরের আম্মাজান মরহুমা আলহাজ্বা সৈয়দা সাখিনা বেগমের পবিত্র বার্ষিক ফাতেহা শরীফ উপলক্ষে আজিমুশশান ওরসে গাউসে পাক ও মিলাদ মাহফিল, খতমে গাউসিয়া শরীফ, তকরির, মিলাদ-কিয়াম দোয়া-মুনাজাত মুফতি-এ আহলে সুন্নাত, চট্টগ্রাম জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া কামিল মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ অছিয়র রহমান আলকাদেরী (মঃজিঃআঃ) এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।

মুনাজাতরত অধ্যক্ষ আল্লামা মুফতি সৈয়্যদ মুহাম্মদ অছিয়র রহমান আল-কাদেরী (মু,জি,আ)।

এতে তকরির করেন – রাঙ্গুনিয়া নুরুল উলুম ফাযিল মাদরাসার আরবী প্রভাষক ও গুলবাগ জামে মসজিদের সম্মানিত খতিব মাওলানা সৈয়দ হোসাইন মুহাম্মদ মাসউদুর রহমান আলকাদেরী।

এতে উপস্থিত ছিলেন- জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া কামিল মাদরাসার সিনিয়র আরবী প্রভাষক, আল্লামা হাফেয সৈয়দ আজিজুর রহমান আলকাদেরী, গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ বায়েজিদ থানার সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব সৈয়্যদ হাবিবুর রহমান,
মাওলানা সৈয়্যদ মুহাম্মদ আখতার হোসাইন, ফকিরচিল্লাহ জামে মসজিদের খতিব মাওলানা সৈয়দ মুনির উদ্দিন, ফকিরচিল্লাহ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেয সৈয়্যদ মনসুর, মসজিদে রহমানিয়া গাউসিয়ার খতিব মাওলানা মুহাম্মদ বোরহান উদ্দিন , ভাটিয়ারী হযরত হোসাইন শাহ রহঃ জামে মসজিদের খতিব মাওলানা সৈয়দ আহমদ রেজা কাদেরী, শীতলঝর্ণা রহমানিয়া গাউসিয়া জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা সাইফুল হক কাদেরী, গাউসিয়া কমিটি শীতলঝর্ণা ইউনিটের সভাপতি সৈয়্যদ শাহ মোহাম্মদ ইরফান, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়্যদ গোলাম মোস্তফা, দাওয়াতে খায়র সম্পাদক মাওলানা মাসুদুল করিম, হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ রায়হান , হাফেজ ইকবাল হোসাইন রবি, সৈয়দ মুহাম্মদ খলিলুর রহমান প্রমূখ।

মাহফিলের সভাপতি মহোদয় তাঁর বক্তব্যে বলেন-
গাউসে পাক বড়পীর পীরানে পীর দস্তগীর, মাহবুবে সোবহানী, কুতুবে রব্বানী, পীর মীর মহি উদ্দীন আব্দুল কাদের জিলানী (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হলেন অলিকুলের সম্রাট। সমস্ত অলিগণ যার শ্রেষ্টত্ব মেনে নিয়েছেন। গাউসে পাক দ্বীন ইসলামকে পুনরুজ্জীবিত করায় তাঁকে মুহিউদ্দীন উপাধীতে ভুষিত করা হয় এবং যাঁর সুদৃষ্টি ও নেক নজরে চোর অলি,আবদাল হয়ে যায়।
তিনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায়ের ব্যাপারে যত্নবান হওয়ার প্রতি সবাইকে আহবান জানান।

মিলাদ-কিয়াম দোয়া -মুনাজাত শেষে মুসল্লীগণ তাবারুক গ্রহন করেন এবং পরিশেষে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশসহ বিশ্ববাসীর কল্যাণ ও মুক্তি কামনায় দোয়া-মুনাজাত পরিচালনা করেন অধ্যক্ষ আল্লামা মুফতি সৈয়্যদ মুহাম্মদ অছিয়র রহমান আল-কাদেরী (মু,জি,আ)।

Leave a Comment