WURI (ডব্লিউইউআরআই) র‍্যাংকিং বিশ্বের শীর্ষ ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় আইইউবিএটি

ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটিজ উইথ রিয়েল ইমপ্যাক্ট বিশ্বের শীর্ষ ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় স্থান পেয়েছে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজিতে (আইইউবিএটি)।ডব্লিউইউআরআই র‍্যাংকিং ২০২১-এ নৈতিক মান বিভাগে ৪৩তম স্থান অর্জন করেছে আইইউবিএটি। এই বিভাগে প্রথম শীর্ষ স্থানে রয়েছে ফ্রান্সের ইকোল ৪২বিশ্ববিদ্যালয়, দ্বিতীয় ও তৃতীয় শীর্ষ স্থানে রয়েছে আমিরিকার পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ও হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়।

ডব্লিউইউআরআই সুনির্দিষ্ট কয়েকটি ক্যাটাগরিতে শীর্ষ ৫০-এর তালিকা প্রকাশ করে।এগুলো হলো, ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাপলিকেশনস, স্টার্ট-আপস অ্যান্ড ইন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ, সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি, এথিকস অ্যান্ড ইন্টেগ্রিটি ও স্টুডেন্ট মোবিলিটি অ্যান্ড ওপেননেস ফর এক্সচেঞ্জ অ্যান্ড কোলাবোরেশন।

ডব্লিউইউআরআই র‍্যাংকিং তৈরি করেছে হ্যানসেনিয়াক লিগ অব ইউনিভার্সিটিজ (এইচএলইউ)। এইচএলইউয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিতে রয়েছেন নেদারল্যান্ডস, চীন, রাশিয়া, জার্মানি, দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও ফিনল্যান্ডের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট।

প্রতি গ্রামে একজন করে পেশাদারি গ্র্যাজুয়েট তৈরির লক্ষ্যে শিক্ষাবিদ ড. এম আলিমউল্যা মিয়ান ১৯৯১ সালে আইইউবিএটি প্রতিষ্ঠা করেন যা দেশের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে সাফল্যের সঙ্গে ৩০ বছরের গৌরব অর্জন করেছে।

শুধু বিশ্ববিদ্যালয় নয়, বেশ কয়েকটি ডিগ্রি প্রোগ্রামও দেশে আইইউবিএটি প্রথম চালু করে। প্রথম বিবিএ, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট এবং বেসরকারিভাবে প্রথম অ্যাগ্রিকালচার, নার্সিং ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রাম চালু করে।

১৯৯৭ সালে আইইউবিএটি অ্যাসোসিয়েশন অব কমনওয়েলথ ইউনিভার্সিটিজের সদস্য হয়, যার মাধ্যমে কমনওয়েলথের সব দেশেই আইইউবিএটির ডিগ্রি স্বীকৃতি পায়।

পরিবেশবান্ধব ক্যাম্পাস হিসেবে ২০০৮ সালে এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা বিশ্ববিদ্যালয়টিকে ‘গ্রিন ক্যাম্পাস’ হিসেবে ঘোষণা দেন। সেই ধারাবাহিকতায় ইউআই গ্রিন মেট্রিক ওয়ার্ল্ড র‍্যাংকিং অনুযায়ী আইইউবিএটি বাংলাদেশে দ্বিতীয় শীর্ষস্থান অর্জন করেছে।





Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*