শিক্ষামন্ত্রী ডা.দীপু মনি বলেছেন, যে সসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিজের কোনো জমি নেই, সে সব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ভবিষ্যতে আর এমপিও (মান্থলি পে-অর্ডার) দেওয়া হবে না। ইতোমধ্যে ভাড়া বাড়িতে স্থাপিত যে সসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে এমপিও দেওয়া হয়েছে, তাদেরকে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে নিজস্ব জমিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থান্তান্তর করতে হবে।
মঙ্গলবার ‘বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এমপিও নীতিমালা (সংশোধিত)-২০২০’ এর ওপর আয়োজিত এক ভার্চুয়াল মিটিংয়ে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ডা. দীপু মনির সভাপতিত্বে এই ভার্চুয়াল মিটিংয়ে আরো যুক্ত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যরিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেনসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, কোনো ট্রাস্ট বা সংস্থা দ্বারা পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ট্রাস্ট বা সংস্থার সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে এমপিওভুক্ত করা হবে। এই রকমের যে সকল প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যে এমপিওভুক্ত হয়েছে, ট্রাস্ট যদি না চায়, তাহলে সেসকল প্রতিষ্ঠানের এমপিও বাতিল করা হবে। এবং ওই সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা চাইলে অন্য এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে চাকরী করতে পারবেন। অথবা আগের প্রতিষ্ঠানেও থেকে যেতে পারবেন। তাছাড়া ভবিষ্যতে ট্রাস্টের কোনো প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির জন্য আবেদন করতে হলে ট্রাস্টের পূর্বানুমোদন নিতে হবে।
Leave a Reply