ব্যষ্টিক অর্থনীতি বিষয়ক সাধারণজ্ঞান

১) মোট আয়ঃ একটি নির্দিষ্ট সময়ে একটি নির্দিষ্ট দামে কোন ফার্মের উৎপাদিত সকল পণ্য বিক্রয় করে    যে অর্থ পায় তার সমষ্টি কে মোট আয় বলে।

২) গড় আয়ঃ মোট আয় কে বিক্রয়ের মোট পরিমান দ্বারা ভাগ করলে যে ফল বের হয় তাকে গড় আয় বলে।

৩)প্রান্তিক আয়ঃ উৎপাদিত দ্রব্যের অতিরিক্ত একক বিক্রয়ের দ্বারা যে অতিরিক্ত আয় অর্জিত হয় তাকে প্রান্তিক আয় বলে।

৪) গড় আয়ের সূত্র=মোট আয় ÷বিক্রয়ের মোট পরিমান

৫)ফার্ম হলো উৎপাদন প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানি।

৬) প্লান্ট হলো একটি উৎপাদন ইউনিট।

৭) ফার্মের ভারসাম্য অবস্থা দুটি পদ্ধতিতে নির্ণয় করা যায়।তা হলো১)মোট আয় ও মোট ব্যয় দ্বারা২)     প্রান্তিক আয় ও প্রান্তিক ব্যয় দ্বারা   । 

৮) সময়ের ভিত্তিতে দামকে ২ ভাগে ভাগ করা হয়।যথা-১বাজার দাম ২ স্বাভাবিক দাম

৯) বাজার দামঃ অতি স্বল্পকালীন সময়ে বাজার সময়ে চাহিদা ও যোগান দ্বারা যে দাম নির্ধারিত হয় তাকে বাজার দাম বলে।

১০) স্বাভাবিক দামঃ বাভাবিক দাম হলো কোন দ্রব্যের চাহিদা ও যোগানের দীর্ঘকালীন প্রভাবে যে দাম নির্ধারিত হয় তাকে স্বাভাবিক দাম বলে।        





About Sifat Viper 18 Articles
ঢাকা কমার্স কলেজের ছাত্র। লেখালেখি আমার শখ।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*