অসাবধানতাই অগ্নিকান্ডের প্রধান কারণ।
এছাড়াও জ্বলন্ত চুলা,নিক্ষিপ্ত জ্বলন্ত বিড়ি বা সিগারেটের অবশিষ্টাংশ,জ্বলন্ত ম্যাচের কাঠি,খোলা বাতি,বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট,হট ডাষ্ট ও হট ম্যাটারিয়াল,ছোট ছেলে-মেয়েদের আগুন নিয়ে খেলা করা,রাসায়নিক বিক্রিয়া,আগুনের স্ফুলিঙ্গ,ষ্বতঃষ্ফুর্ত অগ্নি প্রজ্জ্বলন ইঞ্জিনের মিস ফায়ার,ডাষ্ট এক্সপ্লোশন,মেশিনের ঘর্ষণ,বজ্রপাতের ফ্লাশ,অতিরিক্ত তাপ,আতশবাজী/বাজীপোড়ানো/পটকা ব্যবহার,সূর্য রশ্মির প্রতিফলন,পাগল কর্তৃক আগুন জ্বলানোর বদঅভ্যাস,স্যাবোটাজ,আর্সন,অরাজকতা,উত্তপ্ত ছাই,মশার কয়েল,জ্বলন্ত চুলার উপর ভেজা লাকড়ী ও কাপড় শুকাতে দেয়া,বৈদ্যুতিক আয়রন,এখনো কোন কোন স্থানে কেরোসিনের স্টোভের ব্যবহার,রান্না ঘরের আর্বজনা,বাঁশ বা ছনের তৈরি রান্না ঘর, মাত্রাতিরিক্ত তাপ,লুজ, ঝুলন্ত এবং নেকেড বৈদ্যুতিক তার ইত্যাদি কারনে অগ্নি দূর্ঘটনা সংঘটিত হয়।
উল্লেখ্য যে, ফ্যাক্টরী বা কল-কারখানায় অগ্নি দূর্ঘটনার আরো অন্যান্য কারন রয়েছে।
Leave a Reply