জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজাল্টকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে এমসি কলেজের শিক্ষার্থীদের চ্যালেঞ্জ

অনার্স ২য় বর্ষ (২০১০-১১) শিক্ষাবর্ষের রেজাল্ট অনেক ভালো হওয়া সত্ত্বেও হাসি ফুটে নাই কারো মুখে! কারণ একটাই ইংরেজি (নন-ক্রেডিট) বিষয়ে প্রায় সবাই অকৃতকার্য। বিষয়টা মেনে নিতে পারেনি সিলেট এমসি কলেজের ছাত্ররা শুরু হয় এই অন্যায়ের প্রতিবাদ। প্রথম দিকে তেমন সাড়া পাওয়া যায়নি অনেকেই বলছে আগামী বছর পরীক্ষা দিব আবার কি দরকার আন্দোলনের কিন্তু এই আন্দোলনের মূল নেতা হাল ছেড়ে দেয়নি নেমে পড়ে আন্দোলনের ডাকে। সবাইকে দিয়ে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় যে এই বছর এত ভালো পরীক্ষা দিয়াও পাশMC College করতে পারনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু অসাধু শিক্ষকের অবহেলায় পরের বছর যে পাশ করবে এর কি কোন গ্যারান্টি আছে? কেউ উত্তর দিতে পারেনি তাই যোগ দেয় আমাদের সাথে একে একে সবাই।

আর এ আন্দোলনের ফল এখন মাত্র কয়েক দিনের অপেক্ষায়। এমসি কলেজের প্রিনসিপাল নিজ দায়িত্বে সকল অকৃতকার্য ছাত্র-ছাত্রীদের স্বাক্ষর তালিকা নিয়ে গেছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে।

সবার বুকে এখন একটাই আশা খাতাটা যেন এবার ভালো ভাবে মুল্যায়ন করা হয়, যে সকল কলেজ এই সুবিধা পায়নি তাদের কাছেও আমদের একই প্রশ্ন পরের বছর পরীক্ষা দিয়া যে পাশ করবেন এর গ্যারান্টি আছে আপনার কাছে? না থাকলে এখনই আন্দোলনের ডাক দিন যা করার ২৮ নভেম্বরের ভিতর করবেন।

আপনাদের সহযোগিতায় পাশে আছে সিলেট এম সি কলেজ।

যে কোন প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন:

০১৭২৯৭৮২২২২

০১৭৭৫৭৬৯০৬৮

০১৭৩১০৭০৫২১

০১৭৩৮৩১১০৫৫





Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*