ডিজিটাল বাংলাদেশ শব্দটির সঙ্গে আমরা খুবই পরিচিত কিন্তু ডিজিটাল বাংলাদেশ তৈরি করতে আমাদের দরকার ডিজিটাল শিক্ষার ওপর ফোকাস করা, যেটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। ডিজিটাল শিক্ষা যে কোন ধরনের নির্দেশনামূলক চর্চা যা ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষার অভিজ্ঞতাকে প্রযুক্তির মাধ্যমে শক্ত করে ডিজিটাল শিক্ষা অন্তুর্ভুক্ত করে অনেক প্রকার যন্ত্রপাতির ব্যবহার সেই সঙ্গে অনলাইন এবং এর ব্যবহার এবং বৃদ্ধি করে শিক্ষার আলো এবং শিক্ষার উপকরণের ও সময়ের পরিমাণকে এবং অনলাইনকেন্দ্রিক কোর্সকে, ক্লাসরুমে এবং স্কুল বিল্ডিয়ের প্রযুক্তির আবেদনকে বৃদ্ধি করে।
ছাত্রছাত্রীদের সফটওয়্যারের স্পেশাল ব্যবহারের যুগোপযোগী করতে, পেশাগত যোগাযোগ চর্চার মধ্যে অংশগ্রহণ করতে, উচ্চ লেবেল এবং চ্যালেঞ্জিং নির্দেশনার ভিতরে ঢুকতে এবং বিভিন্ন ধরনের আধুনিক প্রযুক্তি প্রদান করে শিক্ষা দেয়া এবং শিক্ষা নেয়ার ক্ষেত্রে।
বিশেষভাবে বহুমুখী শিক্ষা যে কোন সময় একজন ছাত্র শিখতে পারে যার মধ্যে একজন ছাত্র অনলাইনের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে ওভারটাইম, জায়গা, রাস্তা। উচ্চ- মানসম্পন্ন ডিজিটাল শিক্ষার উপকরণ বের হয়েছে। ডিজিটাল শিক্ষার কাউন্সিল এই উপকরণগুলোকে নির্দেশ করেছে এবং শনাক্ত করেছে ঐ সমস্ত কাজ যা দরকার হয় ল মেকারদের এবং পলিসি মেকার দ্বারা। উচ্চমান বজায় রাখতে এবং ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষাকে পরিচিত করাতে।
এটা অন্তর্ভুক্ত করে প্রযুক্তিকে যা বৃদ্ধি করে প্রথাগত স্কুলের শিক্ষাকে অনলাইন এবং ভার্চুয়াল শিক্ষাকে এবং বহুমুখী শিক্ষাকে যা একত্রিত করে অনলাইন এবং অনসাইড শিক্ষাকে।
ছাত্রছাত্রীদের প্রবেশ : সমস্ত ছাত্রছাত্রী হলো ডিজিটাল শিক্ষার্থী। প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীর অধিকার আছে উচ্চমানসম্পন্ন শিক্ষা গ্রহণের। ২১ শতকের উচ্চমাত্রসম্পন্ন শিক্ষা অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করবে ডিজিটাল লার্নিং। ছাত্রছাত্রীরা যারা যোগ্য পাবলিক স্কুলে পড়া তারাই যোগ্য ডিজিটাল শিক্ষা ব্যবস্থাকে অর্থ দিয়ে প্রতিষ্ঠিত করতে। যোগ্যতার শর্তগুলোকে প্রতিষ্ঠিত করতে পাবলিক স্কুলের পূর্বের উপস্থিতি কমিয়ে দিয়েছে শিক্ষার সুযোগকে প্রবেশে বাধা : প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীরই উচ্চমানসম্পন্ন ডিজিটাল শিক্ষার মধ্যে ঢোকার অধিকার রয়েছে।
ডিজিটাল শিক্ষায় খুলেছে উচ্চমানসম্পন্ন শিক্ষার ক্ষমতাসম্পন্ন দরজাকে, যেখানে প্রযুক্তি সৃষ্টি করেছে উচ্চমানসম্পন্ন শিক্ষা এবং পরিকল্পনার নজিরবিহীন প্রবেশাধিকার যা কমায় অথবা নিয়ন্ত্রণ করে নজিরবিহীন বাধা তৈরির হুমকিকে যেখানে এই সকল প্রতিবন্ধকতা নিম্নমুখী হয়েছে। উপরন্তু প্রবেশের বাধা নির্ভর করে ভূগোলের উপরে যেমন একজন ছাত্র কোথায় থাকে এটা ডিজিটাল পৃথিবীতে বিবেচনা করা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। কারণ শিক্ষা ঘটতে পারে যে কোন স্থানে।
ব্যক্তিকেন্দ্রিক শিক্ষা : ডিজিটাল শিক্ষা ব্যক্তিকেন্দ্রিক শিক্ষার অভিজ্ঞতাকে অনুমোদন দেয়। আজকের বিশ্বে শিক্ষা বলে না কখন ছাত্র ক্লাসে প্রবেশ করবে এবং কখন ঘণ্টা বাজলে ক্লাস শেষ হবে। ছাত্র ছাত্রীরা শিক্ষার ভিতর যখন তখন প্রবেশ করতে পারে শারীরিকভাবে এবং ব্যক্তিগতভাবে এই ব্যক্তিকেন্দ্রিক শিক্ষার মাধ্যমে ছাত্ররা কম অথবা বেশি সময় ব্যয় করতে পারে। যখন তাদের কোন বিষয়ের উপরে দক্ষতা অর্জন করতে হয়। ব্যক্তিকেন্দ্রিক প্রগ্রামগুলোর অর্থ হলো ছাত্রছাত্রীদের বড় রকম অর্জন যেখানে ছাত্রছাত্রীরা কখনও বিরক্তি বোধ করে না এবং প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাকে দ্রুততর করতে পারে। আর সংগ্রামশীল ছাত্রছাত্রীরা পেতে পারে বাড়তি সময়, অর্জন করতে পারে দক্ষতা এবং আত্মবিশ্বাসকে যা আসে এর থেকে।
অগ্রসরতা : সব ছাত্রছাত্রীই উন্নতি লাভ করে হাতে কলমের দক্ষতার উপরে। গ্রেট লেবেল প্রমোশনকে ঐতিহাসিকভাবে নির্ধারণ করা হয়েছে জন্মদিনগুলো দ্বারা। উপস্থিতি দ্বারা এবং মিনিমামঅর্জন দ্বারা। নির্দেশনামূলক পদক্ষেভ মধ্য শ্রেণীদেরকে নির্দেশ করে। এটা হতে পারে। খুব দ্রুত অথবা ধীরগতিসম্পন্ন ছাত্রছাত্রীদের জন্য যারা খুব হতাশাগ্রস্ত আবদ্ধ না এবং যারা দৃঢ়সঙ্কল্পবদ্ধ নয়।
মূল্য নির্ণায়ক : ছাত্রছাত্রী শিক্ষা হয় একটি পরিমাণমূলক। শিক্ষার্থীদের শিক্ষা একটি মাত্রামূলক যা সন্তুষ্টি এবং নির্দেশনার পরিমাপকে নির্ণয় করার জন্য হয়। প্রশাসনিক পরীক্ষাসমূহের আছে বিভিন্ন আধুনিক সুবিধা পরীক্ষামূলক পরিচালনা ও হিসাব করা যায় দ্রুততার সঙ্গে এবং ফলপ্রসূভাবে।
কম্পিউটার সম্পন্ন হিসাব প্রদান করে কার্যকর পদ্ধতির সুযোগ। বহু নির্বাচনী বাছাইকে বাদ দিয়ে আরও উন্নত পরীক্ষা তৈরি করতে কম্পিউটার সম্পন্ন হিসাব আমাদের একটি ফলপ্রসূ পদ্ধতির সুযোগ প্রদান করে যা ছন্দবোধ এবং গঠনগত উত্তরকে অন্তর্ভুক্ত করে। দ্রুততর পরীক্ষার রেজাল্ট পাওয়া উন্নত করতে পারে নির্দেশনা এবং ত্বরান্বিত করতে পারে পুরস্কারকে এবং ধারাবাহিকতাকে। যা শক্তিশালী করতে পারে শিক্ষার ক্ষেত্রে জবাবদিহিতা।
শিক্ষা ব্যবস্থাপনার পদ্ধতি,ডিজিটাল পাঠ্যক্রম এবং অন-লাইনের সংক্ষিপ্ততা এবং গঠনগত মূল্য নির্ণয়ক সমূহের, আছে উদ্দেশ্যমূলক শিক্ষার বিরুদ্ধে প্রত্যেকটি ছাত্রের সময়োপযোগী উপাত্তের উন্নতির সংগ্রহমূলক প্রসিদ্ধ ক্ষমতা। ছাত্রছাত্রীদের জন্য তৎক্ষণাৎ মূল্যায়ন এবং শিক্ষকদের জন্য ব্যক্তিকেন্দ্রিক বিশ্লেষণ যোগায় চলমান উন্নতির সমর্থনকে এবং যোগ্যতাভিত্তিক উন্নতিকে।
তহবিল গঠন : তহবিল গঠন কাজের সুযোগ এবং নতুনত্বের উদ্দীপনা প্রদান বা সৃষ্টি করে। সফলতার জন্য যা প্রদান করা হয়। তা সফলতাকেই আনে। বর্তমানে বেশিরভাগ শিক্ষা তহবিল পুরস্কৃত করে উপস্থিতিকে। বিদ্যালয়সমূহকে বেতন দেয়া হয় যখন ছাত্রছাত্রীদের প্রদর্শন করা হয়। ছাত্রছাত্রীরা কি পরিমাণ শিখল বা অর্জন করল তার ভিত্তিতে নয়। এই গঠনগত কাজের মধ্যে কোন প্রকার বিস্ময়কর অর্জন নেই বরং এই হয় নিশ্চল। উপরন্তু সব শেষে ডিজিটাল শিক্ষা মূলত অর্থ বাঁচাতে পারে।
Leave a Reply